সদকা আল্লাহর দরবারে অত্যন্ত প্রিয় একটি বিষয়।ইসলামে এর গুরুত্ব অত্যধিক । সামর্থবান ব্যক্তি অন্নবস্ত্রহীন মানুষকে আল্লাহর সন্তুষ্টির অন্বেষায় যা দান করা হয় ,ইসলামের পরিভাষায় তাকে সদক্বা বলা হয়ে থাকে ।সদকা দুই প্রকারের হয় ।এক আবশ্যকিয় সদক্বা । দুই ঐচ্ছিক সদকা । উভয় সদক্বার মধ্যে রয়েছে অনেক সাওয়াব।কিন্তু দুয়ের মধ্যে রয়েছে মৌলিক কিছু পার্থক্য ।
আবশ্যকীয় বা বাধ্যতামূলক সদক্বাঃ বাধ্যতা মূলক সদক্বা হল সাহেবে নেসাব সামর্থবান ব্যক্তির উপর ইসলামী আইন মোতাবেক প্রদেয় সম্পদ ।যা আদায় করা অপরিহার্য ।না করা পাপ,অন্যায় । যেমন-যাকাত,ফিতরা,উশর, বিশর ইত্যাদি ।
ঐচ্ছিক সদকাঃএটা সপ্রনোদিত হয়ে কোন মানুষ গরীব মিসকিন অসহায় কে প্রদান করে ।এটা তার উপর আবশ্যক নয় ।কারণ সে সাহেবে নেসাব নয়।সে নিজে ইচ্ছা করে দান করে ।সে এরূপ দান না করলেও কোন অপরাধ হবে না । তবে দান করার কারনে বিপূল সাওয়াবের অধিকারী হবে ।
বাধ্যতামূলক সদকা দান করলে জিম্মামূক্ত হওয়া যায় । আর ঐচ্ছিক সদকা প্রদানে সাওয়াবের ভাগিদার হওয়া যায় । সদকা শব্দটি অতি ব্যাপকার্থে ব্যবহৃত। জাগতিক বা পারলৌকিক যে কোন উপকার ই সদকা হতে পারে । যেমন সৎ কার্য ,সৎ সঙ্গ, সদোপদেশ,ইত্যাদি । নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়য়াসাল্লাম ফরমান প্রত্যেক মানুষের উপর ই সদকার একটি কর্তব্য রয়েছে ।যেমন - দুই জন মানুষের মধ্যকার বিরোধ নিস্পত্তি করে দেয়া ও একটি সদকা। যান বাহনের আরোহিকে সাহায্য করা ও একটি সদকা ।
তাছাড়া টাকা পয়সা সম্পদ দান করা তো আছে ই ।
সদকার অধিক হক্বদারঃ সদক্বা প্রাপ্তির অধিক হক্বদার হচ্ছেন অভাবগ্রস্থ আত্মীয় সজন ,এরপর অভাবী প্রতিবেশী। সর্বশেষ অভাবগ্রস্থ দূরের মানুষ ।
৫৫১
০
০
কোন তথ্যসূত্র নেই
১.বিশ্ব বিখ্যাত ফিক্বহের কিতাব শামিতে আছে -নবীজির উপর সকল সময়......
নিম্ন বর্ণিত কারণে অযু ভংগ হয়--- ১. পেশাব পায়খানার রাস্থা......
যে কৌতুকের মাধ্যমে অন্য কাউকে কষ্ট দেয়া কিংবা খাট করা......
সদকা আল্লাহর দরবারে অত্যন্ত প্রিয় একটি বিষয়।ইসলামে এর গুরুত্ব অত্যধিক......
মৃত ব্যক্তির সম্পদে পিতা তিন অবস্থায় পরিত্যক্ত সম্পদের অধিকারী হন।......
সাধারণত গোপনীয় সদক্বা ই আল্লাহর দরবারে অধিক প্রিয় । কারণ......
মৃত ব্যক্তির ক্বাযা হয়ে যাওয়া নামাজ রোযার হিসাব করে নিতে......
আজকাল জআমাদের দেশে অধিকাংশ মসজিদে ই দেখা যায় মোয়াজ্জিন যখন......
কুরবানীর মাংসের তিন ভাগ ঃ কুরবানী মাংস নিজেও খেতে পারবেন......
সিজদার সময় পায়ের আংগুল সব ক'টি পশ্চিম দিকে অভিমূখী রাখতে......