আমরা সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে কথা বলাকে প্রধান মাধ্যম হিসেবে বেছে নেই। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে নিরবতাই যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়। কথাবলাই তখন যোগাযোগ প্রতিষ্ঠায় প্রতিবন্ধক হয়। আন্তর্জাতিক কমিউনিকেশন বিশেষজ্ঞ জন ফ্লোরেস্কাও জানাচ্ছেন, নীরবতা একধরণের কমোনিকেশন। জীবনের কয়েকটি ক্ষেত্রে যদি আমরা মুখ না খুলি, তাহলে বিশেষ কিছু ঘটতে পারে,যা আমাদের পক্ষে তো বটেই আমাদের পরিপার্শ্বের জন্য ও লাভজনক। ফ্লোরেস্কা বর্ণিত তালিকা থেকে এখানে ৫ টি নির্বাচক করে তা উল্লেখ করা হলঃ-
১। কারো মৃত্যুর পর তার আত্মীয় স্বজনের সাথে দেখা করতে গেলে নীরবতা পালন করুন। অবান্তর সান্ত্বনার চেয়ে নীরবতাই এখানে সরব ভূমিকা পালন করে।
২। নিজেকে যখন বিভ্রান্ত বলে মনে করছেন, তখন চুপ করে থাকুন। এ সময় কথা বলতে গেলে বিড়ম্বনা বাড়বে। জটিলতা আপনাকে ঘিরে ধরবে।
৩। কোন আলোচনা যদি হৃদয়গ্রাহী বলে বোধ হয়, তবে সেখানে নীরব থাকুন। চুপ। করে শুনুন। এতে উপকার আপনারই।
৪। কাজের সময় যতটা পারেন কম কথা বলে চুপ থাকুন, এতে মনোঃসংযোগ বাড়বে। আর দিনের শেষে ক্লান্তিবোধও কমবে।
৫। বাজে তর্ক উড়ো ঝগড়া, ইত্যাদির সময় মূখে কুলুপ আঁটুন। কেন তা নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না।
তথ্যসুত্র- দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ ২২/৩২০১৮ ইং
৩৩৪
০
০
কোন তথ্যসূত্র নেই
মাযহাবের প্রয়োজনীয়তা কী ? শেখ মুহাম্মদ মুশাহিদ আলী তারিখঃ ১১.৭.২০১৮......
প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আনাস ( রা:) মদীনার খাজরাজ গোত্রের লোক......
নেক আমল এবং পূণ্য কর্ম মানুষের আয়ুকে বাড়িয়ে দিতে পারে।......
আজ আমাদের এ বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখ উদযাপন হয় শোভা যাত্রা......
ইসলামে যে সকল বিষয়াদি অকাট্য ভাবে নিষিদ্ধ সাব্যস্থ হয়েছে,সুদ তার......
দয়াল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুজাহানের বাদশাহ হওয়া সত্ত্বেও জীবন......
ভালোবাসা শব্দটি প্রবৃত্তিগত বিষয়। আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদতের......
ইমাম আবুনঈম ও ইবনে আসাকের (রাহঃ) হযরত আনাস (রাঃ) থেকে......