১৬ ই ডিসেম্বর আমাদের মহাব বিজয় দিবস
১৬ ডিসেম্বর আমাদের মহান বিজয় দিবস । এ দিনে আমাদের মুক্তি যুদ্ধ চুডান্ত বিজয় অর্জন করে এবং পাক বাহিনী আত্বসমর্পন করে। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণে বাঙ্গালী জাতি উজ্জীবিত হয়ে দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর বাংলাদেশ স্বাধীণতা অর্জন করে। জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেন-
محاولتنا هذه محاولة الاستقلال، ومحاولتنا هذه محاولة النجاة.
এবারের সংগ্রাম স্বাধীণতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম। বাংলাদেশ যতক্ষণ পর্যন্ত স্বাধীণ না হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত যুদ্ধ চালিয় যেতে তিনি আদেশ করেন । পরিশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীণতা লাভ করে ।
মহান আল্লাহ সকল মানুষকে সমান করে সৃষ্টি করেছেন । ধর্ম, বর্ণ, অঞ্চল বা অন্য কোন কারণে কোন জনগোষ্ঠী তাদের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করার বা শোষণ করার অধিকার কারো নেই । জুলুম, বঞ্চনা বা শোষণ থেকে আত্বরক্ষা করা এবং নিজের অধিকার আদায় করার জন্য সক্রিয় ও সচেষ্ট হওয়া মুমিনের দায়ীত্ব ও অধিকার বলে কুরআনে ঘোষণা করা হয়েছে । মুমিনের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন-
والذين اذا اصابهم البغي هم ينتصرون. شورى-٣٩
যারা অত্যচারিত হলে প্রতিরোধ করে। অর্থাৎ যারা নিজেকে সাহায্য করে, নিপিডন প্রতিরোধ করে অত্যচারির উপর বিজয়ী হয় বা ন্যায় সঙ্গত প্রতিশোধ গ্রহণ করে ।
হাদিসের আলোকে আমরা জানতে পারি যে, নিজের অধিকার, প্রাপ্য, সম্পদ বা প্রাণ রক্ষা করতে যদি কেউ নিহত হন তবে তিনি শহীদ বলে গণ্য হন। রাসুলুল্লাহ সা: বলেন-
من قتل دون ماله فهو شهيد، من قتل دون اهله او دون دمه او دون دينه فهو شهيد.
"নিজের সম্পদ রক্ষা করতে যেয়ে যে নিহত হয়, সে শহীদ। নিজের পরিবার-পরিজন রক্ষা করতে যে নিহত হয় সে শহীদ, নিজের প্রাণ বা ধর্ম রক্ষা করতে যে নিহত হয় সে শহীদ। তিরমিজি॥
আল্লাহর এই নিয়ামত আমাদের স্বাধীণতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার জন্য সর্বাত্বক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ায় হল সকল নাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং আল্লাহর কৃতজ্ঞতার বহি প্রকাশ ।
৩১৯
০
০
কোন তথ্যসূত্র নেই
ঘুমাতে যাওয়ার আগে পরে দোয়া / জিকির عن حذيفة قال......
আলেমগণ হচ্ছে নক্ষত্র তুল্য . عن الحسن البصري رحمه الله......
বর্তমানে শহরে-নগরে, গ্রামে-গঞ্জে দেখা যায় অধুনিক ফ্যাশনের নামে অনেক মুসলিম......
সাদকাতুল ফিতর ' ١- عن ابن عباس رضي الله عنهما......
মজলুম ও জালেমকে সাহায্য কর প্রসঙ্গে عن انس رضي الله......
সুরা আল বাকারা-২ আয়াত-১২৬ মক্কা শরীফের জন্য হযরত ইব্রাহীম আ:......
কে কি কারণে জাহান্নামের যোগ্য হবে? """""""""""""""""""""""''''""'"""""""''''''''''""'''''''''''''''''' عن ابي هريرة......
জ্ঞান অর্জন করা কুরআন ও শরিয়তের প্রথম নির্দেশ اقرأ باسم......
আমাদের প্রিয় মাতৃভাষা বাংলার বিকাশে মুসলমানদের অবদান ছিল ব্যাপক '......
১৪ ই ফেব্রুয়ারি একান্তই পৌত্তলিক ও কৃষ্টানদের ধর্মীয় দিবস '......